Mosquitoes |
যেমন এক মশা সৃষ্টির মধ্যেও মানুষের জন্য, আল্লাহর নিদর্শন রয়েছে. দুই মশার চেয়ে সৃষ্টি রয়েছে. তিন, বিশ্বাসীরাই কোরানে বর্ণিত বিষয় সমূহে সত্য সঠিক হিসাবে বিশ্বাস স্থাপন করে. চার, অবিশ্বাসীরা কোন কিছুতেই আল্লাহর নিদর্শন বুঝতে পারে না. পাঁচ এরকম নিদর্শন ও মানুষের জন্য সঠিক পথের দিশা হতে পারে. ছয় আবার অনেককে বিপদগামী করতে পারে. সাত, অসৎ ব্যক্তিদের আল্লাহ কখনো সঠিক পথে নেন না. বৈজ্ঞানিক দৃষ্টিভঙ্গি থেকে লক্ষ্য করলেও আমরা আশ্চর্য হবো এটা জেনে যে তথ্য প্রায় দেড় হাজার বছর আগে মানব জাতিকে দিয়েছিল তা আধুনিক বিজ্ঞান দ্বারা প্রমাণিত হয় শুধু বিশুদ্ধতা নয় বরং কোরান যে একটি জীবন্ত মুজেজা তাও প্রমাণিত হচ্ছে. তিনটি বৈজ্ঞানিক বিষয়কে ইঙ্গিত দেওয়া হয়েছে বলে ইতিমধ্যে প্রমাণিত হয়েছে.
আরও পড়ুন : কুকুর বা অন্য জন্তুর কামড়ের পর করণীয় কি ?
প্রথমত গঠনগত কারণে মশার সৃষ্টি. অন্য যেকোনো প্রাণী থেকে অন্যান্য. এমনকি অন্যান্য উড়ন্ত পতঙ্গ থেকেও অনেকগুলো কারণে ভিন্ন. দ্বিতীয়ত কোরানে ব্যবহৃত শব্দ বাউদা মূলত স্ত্রী শব্দ. যা নারী মশাকে বোঝায়. এবং আধুনিক বিজ্ঞান ইতিমধ্যে এটা প্রমাণ করেছে যে শুধু স্ত্রী মশাই মানুষের রক্ত খায়. রক্ত খায় তারা তাদের ডিমের nutrition এর প্রয়োজন পূরণ করার জন্য. এবং তৃতীয়ত মশার চেয়েও ভিন্ন পতঙ্গ রয়েছে. যারা তাদের উপরে প্রভাব বিস্তার করে বা তাদের থেকে রক্ত খায়. অত্যন্ত আশ্চর্যের যে উনিশশো বাইশ সালে প্রথম বিজ্ঞানী FW adwards গবেষণা পত্রের দাবি করেন দক্ষিণ এশিয়ার মালয় অঞ্চলে এমন এক ধরনের পতঙ্গ পাওয়া গেছে যা মশা থেকে রক্ত খায়.
এই প্রাণীটির নাম দিয়েছেন কুলিক rids anothe দেখুন scientific blood saking process of their own two thousand fourteen. উল্লেখ্য মশা সম্পর্কে আমাদের কিছু ভুল ধারণা আছে. তার মধ্যে অন্যতম হলো মশা বেঁচে থাকার জন্য আমাদের রক্ত খায়. আসলে রক্ত মশার খাবার নয় তারা বিভিন্ন ফলমূল থেকে বেঁচে থাকার জন্য juice হিসাবে খাদ্য গ্রহণ করে থাকে. রক্ত শুধু মশাদের ডিম পাড়ার জন্য প্রয়োজন হয়. এবং এটি তাদের ভবিষ্যৎ প্রজন্মকে বাঁচিয়ে রাখার প্রয়াস মাত্র. কিন্তু এ রক্ত সংগ্রহ করার সময় তাদের দ্বারা বাহ্যিক বিভিন্ন রকমের জীবাণু শরীরে প্রবেশ করার ফলে আমাদের শরীরে বিভিন্ন রকম অসুখ হয়.
অর্থাৎ স্ত্রী মশারাই আমাদের মশাবাহিত রোগের মূল কারন. মশার কথা উদাহরণ হিসেবে উল্লেখ করেছেন. তার কিছু অন্তর্নিহিত কারণ বুঝতে আধুনিক বিজ্ঞান আমাদের সহায়তা করেছে. মশার আশার আচরণ প্রকৃতি ও গঠনগত দিক থেকে বেশ কিছু তথ্য তারা আবিষ্কার করেছে যা সত্যি সচেতন যে কোন ব্যক্তিকে ভাবনায় ফেলে দেবে. তার মধ্যে অন্যতম কয়েকটি হলো প্রায় দুই হাজার সাতশো প্রজাতির মশা রয়েছে. মশার মাথায় একশোরও বেশি চোখ রয়েছে. মশার মুখে আটচল্লিশটা দাঁত রয়েছে. একটা মশার তিনটি পূর্ণ heart, হৃদ যন্ত্র রয়েছে. মশার নাকে ছয়টি পৃথক ছুরি রয়েছে.
এবং প্রত্যেকটি ছুরি, পৃথক ব্যবহার করে থাকে মশার শরীরে digital x-ray machine আছে যা রাতের আঁধারে মানুষের চামড়াকে শনাক্ত করার কাজে লাগায়. প্রত্যেক মশার নিজস্বভাবে anesthesia দেওয়ার জন্য ধরণের ভ্যাকসিন আছে যা মানুষের শরীরে তাদের ফুল ফুটানোর মাধ্যমে রক্ত নেওয়ার সময় ব্যবহার করে সেই জায়গাটাকে অবশ করে নেয় যাতে রক্ত নিলেও কোন ব্যথা আমরা না পাই পরীক্ষা করার বিশেষ ল্যাবরেটরিকেল ব্যবস্থা মশার শরীরে রয়েছে. কারণ এরা সব ধরনের রক্ত খেতে পছন্দ করে না. পূর্ণিমার সময়ে মশা প্রায় পাঁচশো গুণ বেশি কামড়ায়. মশা উড়ার সময় প্রতি সেকেন্ডে পাঁচশো বার তাদের পাখানাড়ায়.
বিশ্বব্যাপী মানুষের মৃত্যুর জন্য সকল প্রাণীর মধ্যে মশাই বেশি দেয়. আঠারো ফুট দূর থেকে মশা তাদের টার্গেট ঠিক করতে পারে. পুরুষের চেয়ে নারী মশারা বেশি দিন বাঁচে. বিজ্ঞানের সবচেয়ে অদ্ভুত আবিষ্কার হলো এই মশার উপরেও আরও একটি ছোট্ট microscopic পোকামাকড় বাস করছে. যা মশার শরীর থেকে রক্ত খায় বেঁচে থাকে. এবার আপনি একটু চিন্তা করে দেখুন এত ক্ষুদ্র একটি প্রাণী মশার মাঝে আল্লাহতালা কত ধরনের খিদমত ভরে দিয়েছেন. যদিও আধুনিক বিজ্ঞান মশা সম্পর্কে অনেক তথ্যই আমাদের দিয়েছে তবুও আমরা বলব আরো নেক তথ্যই অজানা রয়ে গেছে. কারণ সমস্ত জ্ঞান হিতের মালিক হচ্ছেন. আল্লাহ আমাদের সবাইকে কোরআন হাদিস মোতাবিক চলার তৌফিক দান করুন. আমিন
2 মন্তব্যসমূহ
হমম
উত্তরমুছুনজানতে পেরে অনেক ভালো লাগলো
উত্তরমুছুন