• সৈয়দ ওয়ালিউল্লাহ জন্মগ্রহন করেন- চট্রগ্রামে।
• সৈয়দ ওয়াল্লিউল্লাহর উপন্যাসটি ফরাসি ও ইংরেজী ভাষায় অনুদিত হয়- লালসালু ।
• সাংবাদিক হিসেবে- কর্মজীবন শুরু করেন সৈয়দ ওয়ালিউল্লাহ
• সৈয়দ ওয়ালীউল্লাহ মৃত্যুবরণ করেন- ১৯৭১ খ্রিষ্ট্রাব্দ।
• বাংলাদেশের কথাসাহিত্যকে আন্তর্জাতিক মানে উন্নীত করার পথিকৃৎ ছিলেন- সৈয়দ ওয়ালীউল্লাহ।
• ‘কাঁদো নদী কাঁদো’ উপন্যাসটি প্রকাশিত হয়- ১৯৬৮ সালে।
• ‘নয়নচতারা’ গল্পগ্রন্থটি প্রকাশিত হয়- ১৯৪৬ সালে।
৮।‘লালসালু’ উপন্যাস অনুযায়ী কী না হলে বিদেশে এক পাও চলে না- বদনা।
• নোয়াখালি অঞ্চলে শস্যের চেয়ে বেশি- টুপি।
• ‘কিন্তু দেশটা কেমন মরার দেশ’ – বলা হয়েছে- শস্যহীন বলে।
• মজিদের শারীরিক গড়ন-শীর্ণকায়।
• মোদাচ্ছের পীরের কবর আবিষ্কার করায় মজিদ উম্মোচিত হয়েছে- মিথ্যাচার চরিত্রে।
• বিভিন্ন গ্রাম থেকে মহব্বতনগরে মানেুষ আসতে লাগে- মাজারে মানত করতে।
• মজিদ ভয় দেখেছে- রহিমার চোখে।
• দুদু মিঞার মুখে লজ্জার হাসি আসে –কলমা জানে না তাই।
• মজিদের শক্তির মূল উৎস- মাজার।
• মজিদের সঙ্গে গ্রামবাসীর যোগসূত্রকারী চরিত্র হিসেবে সাদৃশ্যপূর্ণ হল- রহিমার্ চরিত্রটি |
• ঢেঙা বুড়োর হাতে মার খেয়ে হাসুনির মা গিয়েছিল- মজিদের বাড়িতে।
• ঝড় এলে হাসুনির মায়ের অভ্যাস ছিল- হৈ চৈ করা।
• মজিদ হাসুনির মার কাছ থেকে চেয়েছিল- তামাক।
• মহিদ হাসুনির মাকে শাড়ি কিনে দিয়েছিল- বেগুনি রঙ্গের।
• মজিদের গড়া মাজারে লোকজনের আসা কমে যায়- অন্য পীরদের আধিপত্য।
• ‘পাথর এবার হঠাৎ নড়ে’।– পাথর বলতে বোঝানো হয়েছে- মজিদকে।
• আমেনা বিবি তার স্বামীকে পানিপড়া আনতে বলেছিল – মা হওয়ার আশায়।
• মজিদের মহব্বতনগর গ্রামে প্রবেশটা ছিল- নাটকীয়।
• জমিলা আমাদের সমাজব্যবস্থার যে অসংগতির শিকার- বাল্যবিবাহ।
• খোদার অন্যায়ের বিরুদ্ধে মাজারে খ্যাংটা বুড়ি নালিশ করেছিল- ছেলের মৃত্যুতে।
•‘লালসালু’ উপন্যাসে যে পাড়ার উৎসবের কথা বর্ণিত আছে-ডোমপাড়া।
• যার বিলাপ শুনে জমিলার মন খারাপ হয়েছিল- খ্যাংটা বুড়ির।
• মজিদের বাড়িতে জিকিরের জন্য যে শিরনি রান্না চলছিল তার তদারকির দায়িত্ব ছিল- রহিমা ও জমিলার |
• জিকির করতে করতে জ্ঞান হারিয়ে ফেলেছিল- আমেনা বিবি।
• এশার নামাজ পড়ে মজিদ মাজারে কিসের আওয়াজ শুনেছিল বলে প্রকাশ করে- সিংহের।
• মজিদের মুখে থুথু ফেলেছিল- জমিলা।
• ‘লালসালু’ উপন্যাসে চৌকাঠে বসলে ঘরে কী আসে বলে উল্লেখ্য রয়েছে- বালা।
• সহজ প্রাণধর্মের উজ্জ্বল প্রতীক -জমিলা।
• গ্রামবাসীর অন্তর জর্জরিত হয়ে ওঠে - অনুশোচনায়।
• মজিদের শক্তি প্রতিফলিত হয়- গ্রামবাসীর ওপর।
• বুড়ো, হাসুনির মাকে বেধড়ক প্রহার করে- ঘরের কথা মজিদকে বলায়।
• মজিদকে শিকড়গাড়া বৃক্ষ করতে সক্রিয় ছিল- ধর্ম।
• মজিদ মোনাজাতের ভঙ্গিতে দাঁড়িয়ে ছিল- মতিগঞ্জের সড়কের ওপর ।
• আমেনা বিবির প্রতি মজিদের যে দৃষ্টিভঙ্গির প্রকাশ পেয়েছে- লালসা।
• খালেক ব্যাপারীর সামনে বসে কথা বলতে অস্বস্তি বোধ করে- ধলা মিঞা।
• শত্রুর আভাস পাওয়া হরিণের চোখের মতোই সতর্ক হয়ে ওঠে – জমিলার চোখ ।
• ‘লালসালু’ উপন্যাসে মজিদের মুখে জমিলার থুথু নিক্ষেপে প্রকাশ পেয়েছে- ক্রোধ।
• মজিদ পূর্বে যেখানে বাস করত- গারো পাহাড়ে।
• মজিদের দুদু মিয়াকে শাসনের মধ্যে নিহিত- আধিপত্য বিস্তার।
• রহিমার কাছে নিজের মৃত্যু কামনা করে- জমিলা।
• প্রথম যৌবনে মজিদ যেমন বৌ এর স্বপ্ন দেখতো-জমিলার মতো।
• ঢেঙ্গা বুড়োর বিচারে মজিদ যে সূরা পাঠ করেছিল সূরা আন-নূর।
• রহিমা পোষ্য রাখতে চায়- হাসুনিকে।
• “মজিদের মনে কিন্তু অন্য কথা ঘোরে” এখানে অন্য কথা বলতে বোঝানো হয়েছে- দ্বিতীয় বিয়ে।
• ‘লালসালু’ উপন্যাসের মূল বিষয়বস্তু- গ্রামীণ জীবন, কুসংস্কার ও গোঁড়ামি
0 মন্তব্যসমূহ