কে মেপেছিল আলোর গতি এবং কিভাবে মাপা হয়েছিল আলোর গতি alhadimedia 360

Distance of light


 এই পৃথিবীতে সবচেয়ে গতিময় হচ্ছে আলো এবং এই বিশ্বজগতে আলো থেকে গতিবেগ কোনো জিনিস হয় না কিন্তু আপনি কখনো এটা চিন্তা করেছেন এই আলোর গতি কিভাবে নির্ণয় করার হয়েছিল? কারা এবং কিভাবে? এত গতিময় একটি জিনিসের গতি নির্ণয় করেছে. কিভাবে আলোর গতি নির্ণয় করা হয়েছিল? সাধারণত আলো আমরা ওই জিনিসটাকে বুঝি যেটাকে আমরা আমাদের চোখ দিয়ে দেখতে পারি এবং যার web branch, সাধারণত চারশো থেকে সাতশো মিলিমিটার পর্যন্ত হয়ে থাকে.

 এবং যদি আমরা এর গতির কথা বলি তাহলে exact গতি হচ্ছে. Two point nine seven nine two four five eight into twenty তে পাওয়ার এইট. মিটার per second. কিন্তু সহজ ভাবে calculation করার জন্যে আমরা একে three into twenty power eight মিটার উপর second এর হিসাব করে থাকি. যা হয় তিরিশ কোটি অর্থাৎ প্রতি সেকেন্ডে তিরিশ কোটি মাইল পাড়ি দেয়. একটা সময় ছিল যখন মানুষ ভাবতো আলোর কোনো গতিসীমা নেই. এটি infinate একটি জিনিস.

 কিন্তু সাল পাঁচশো বিসিতে সর্বপ্রথম একজন বিজ্ঞানী এ সম্পর্কে মতবাদ তোলেন এবং তিনি বলেন আলোরও একটি ক্ষতি রয়েছে কারণ এটি মুভমেন্ট করে কিন্তু তখনই তার কথাকে কেউ পাত্তা দেয়নি তার কারণ তিনি এটি সম্পর্কে কোনো সূত্র দেননি এবং তিনি তখন এটিও বলেছিলেন যে মানুষ তখনি কোনো একটি বস্তুকে দেখতে পায়, যখন আলো ওই বস্তুটিকে reflect হয়ে মানুষের চোখে পড়ে. যে তখন তিনি সবাইকে এটি সম্পর্কে ভালোভাবে explanation দিতে পারেননি. তাতে এই কথাকে কেউ তেমন একটা পাত্তা দেয়নি.


এবং তার কথাটিকে পরবর্তীতে ভালোভাবে প্রমাণ করেন একহাজার-একত্রিশ সালে একজন আরব বিজ্ঞানী হাসান IBNL আল হাতান. এই বিজ্ঞানী পরবর্তীতে এটি প্রমাণ করেন যে কোন একটি বস্তু থেকে আলো reflect হয়ে যখন মানুষ চোখের ভিতরে পরে তখন মানুষ ওই বস্তুটিকে দেখতে পারে. তবে এখনো পর্যন্ত কারোরই বিশ্বাস হচ্ছিল না যে আলোর কোনো গতি রয়েছে. এ এখনো মনে করছিলো আলো একটি infinate জিনিস কিন্তু কয়েক বছর পর নতুন বিজ্ঞানীরা একে নিয়ে  আবার ভাবতে শুরু করে

 পরবর্তীতে ষোলোশো আটত্রিশ সালে বিজ্ঞানী গ্যালিলি ও এটি নিয়ে আবার পুনরায় পরীক্ষা শুরু করেন ইনি এবং তার এক বন্ধু ঢাকনাযুক্ত দুটি আলোর বাতি নিয়ে দুইজন দুই পাহাড়ে দাঁড়ান তিনি তার বন্ধু. তিনি যখন তার ঢাকনাটি সরাবেন তখন তার বন্ধু তার lamp এর আলোটি দেখা মাত্রই যেন তার বন্ধুও তার lamp এর ঢাকনাটি সরিয়ে দেন. এবং এর মাঝখানে তারা দূরত্ব এবং এই আলোর গতিটি বের করে পেলেন. তারা তাদের প্ল্যান wash  কাজটি করেছিল. 

তার বন্ধু তার আলোটি দেখা মাত্রই তার ঢাকনাটি সরিয়ে ফেলে, এবং দুটি আলোর মেজাজই তারা করার চেষ্টা করেছিল. কিন্তু তার পরেও তারা সঠিকভাবে এটি করতে পারেনি. কারণ আলোর গতি এতই বেশি ছিল যে তারা কোন কিছু করার আগে আলোর চারদিকে ছড়িয়ে পরে অর্থাৎ যেকোনো ভাবে তাদের এই পরীক্ষাটি ডিসমিস হয়ে যায়. কিন্তু বিজ্ঞানী গেলিও একটা জিনিস ভালোভাবে বুঝতে পেরেছেন যে আলোর গতিটা যদি তাকে বেরি করতে হয় তাহলে এত কাছাকাছি দূরত্ব থেকে বের করতে পারবেন না.


আলোর গতি বের করতে হলে তাকে অবশ্যই অনেক বেশি দূরত্ব থেকে এই পরীক্ষাটি চালাতে হবে. এবং পরবর্তীতে ষোলোশো ছিয়াত্তর সালে ডেনমার্কের একজন বিজ্ঞানী অলির রহমান, এটি নিয়ে আবার পরীক্ষা চালান. তিনি তার এই পরীক্ষার মাধ্যমে পৃথিবীর সকল মানুষকে চমকে দেন তার এই পরীক্ষাটি এতো আশ্চর্য বোধক হওয়ার কারণ হচ্ছে যেখানে অন্যান্য বিজ্ঞানীরা আলোর গতি বের করার জন্য ব্যবহার য়ার করছিল এক কিলোমিটার দশ কিলোমিটার এইরকম দূরত্ব

 কিন্তু সেখানে তিনি আলোর দুরুত্ব বের করার জন্য খুঁজে নিয়েছেন বৃহস্পতি গ্রহ এবং পৃথিবীর মধ্যিকার দূরত্বকে. আপনি জিনিসটা এভাবে হিসাব করেছিলেন যে বৃহস্পতি গ্রহর একটি উপগ্রহ রয়েছে. যার নাম হচ্ছে আয়ও. এবং যখন আমরা পৃথিবী থেকে IOT কে দেখি তখন কোন কোন সময় দেখা যায় IOT বৃহস্পতি গ্রহকে অনেক দ্রুত orbit করছে. এবং কোন কোন সময় দেখতে পাওয়া যায় IO বৃহস্পতি গ্রহকে ধীর গতিতে orbit করছে. এবং এই জিনিসটি লক্ষ্য করে তিনি আলোর গতি বের করার পরিকল্পনা করেন 

এবং এর পিছনের ব্যাখ্যাটি হচ্ছে পৃথিবী এবং বৃহস্পতি গ্রহের দূরত্ব কমা এবং বাড়ার ওপর. অর্থাৎ বৃহস্পতি গ্রহ এবং দূরত্ব যখন অনেক বেশি থাকে, তখন বৃহস্পতি গ্রহের যে উপগ্রহটি রয়েছে আয়ো, সেটি থেকে আলো, পৃথিবীতে আসতে অনেক সময় লাগে, যার কারণে আমরা একে অনেক slow দেখতে পারি. অর্থনীতি ধীরগতিতে ঘুরছে, এমনটা পৃথিবী থেকে এবং যখন বৃহস্পতি গ্রহ এবং পৃথিবীর দূরত্ব কম থাকে তখন তার উপগ্রহ আয়ও থেকে পৃথিবীতে আলো আসতে সময়টা অনেক কম লাগে.


যার কারণে আমরা পৃথিবীতে কে কে দেখতে পারি এটি অনেক দ্রুত বৃহস্পতি গ্রহের চাঁদ  ঘুরছে. এখানে মূল ব্যাপারটি হচ্ছে আলোর গতি. যেখানে আলোর দ্রুত আসছে সেখানে আমরা এটিকে দ্রুত ঘুরতে দেখছি. এবং যেখানে আলো আসতে একটু দেরি হচ্ছে সেখানে আমরা এটিকে ধীর গতিতে ঘুরতে দেখছি এবং উনি এই জিনিস উপর কয়েক বছর ধরে পর পর পরীক্ষা চালিয়ে যাচ্ছিলেন এবং অনেক হিসাব নিকাশের পর তিনি সফলভাবে আলোর একটি গতি বের করতে সক্ষম হন যে দুর্ভাগ্যের বিষয় হচ্ছে তার এই details টি 

অর্থাৎ তার পরীক্ষার details গুলো আজও ঠিক মতো জানতে পারবো না যে তিনি কিভাবে এ আলোর গতিটি বের করেছিলেন? তার কারণ হচ্ছে, তার যে research পেপার গুলো ছিল, সেগুলো কোন একটা দুর্ঘটনাবশত আগুনে পুড়ে গিয়েছিল. কিন্তু পরবর্তীতে তার research এবং assistant এর অনেকগুলো তথ্যের উপর ভিত্তি করে তারা এটা জানতে পেরেছেন যে তিনি two point two into Twenty তে পাওয়ার এইট মিটার পার সেকেন্ড এতটুকু নির্ণয় করেছিলেন আলোর গতি. 

যেটা বর্তমান আলোর গতির অনেকটাই কাছাকা কারণ বর্তমানে আলোর গতি three into ট্রেন যদি পাওয়ার eight মিটার পার সেকেন্ড এবং তিনি বের করেছিলেন two point two into Twenty তে পাওয়ার এইট মিটার পর সেকেন্ড যেটা অত্যাধিক কাছাকাছি একটি মান, এবং এর অনেক বড় একটি কারণ হচ্ছে তার সে বর্তমান যুগের মতো এত অত্যাধুনিক technology ছিল না, যার কারণে তিনি তাদেরকে ব্যবহার করতে পারেননি. যদি তার কাছে বর্তমান যুগের মতো অত্যাধুনিক technology থাকতো তাহলে তিনি অবশ্যই আলোর সঠিক মানটি বের করে ফেলতেন. 

তো একটা জিনিস ভেবে অবাক হচ্ছে যে আধুনিক জিনিসপত্র ছাড়া তিনি ওই যুগে এত accurate মান কিভাবে বের করেছেন? এবং পরবর্তিতে আঠেরোশো ঊনপঞ্চাশ সালে  একজন friends বিজ্ঞানী কয়েকটি আয়না বসিয়ে তার reflection থেকে আলোর গতি আবার বের করার চেষ্টা করেন এবং তিনি এই আলোর গতি নির্ণয় করে বের করেছেন চিপন one into twenty power eight মিটার পার সেকেন্ড. এটি তিনি মূলত বের করেছেন নির্দিষ্ট দূরত্বে দুটি পাহাড়ের মধ্যে দুটো আয়না বসিয়ে এবং সেখান থেকে refletion গুলো একটি ঘূর্ণায়মন জিনিসের সাথে টক্কর খেয়ে তিনি এই মেজর মেনটি করেছেন. 

এবং এরপরে অন্য আরেকজন friends বিজ্ঞানী এই বিজ্ঞানী measurement গুলোর ওপর ভিত্তি করে পুনরায় আবার আরেকটি পরীক্ষা চালান এবং সেখানে তিনি বলেন আলোর গতি হচ্ছে two point eight into twenty power eight মিটার পার সেকেন্ড এবং এর পরবর্তীতে উনিশশো সাত সালে দুইজন বিজ্ঞানী কিছু অত্যাধুনিক জিনিসপত্র ব্যবহার করে কিছু টেলিস্কোপ ব্যবহার করে এর নির্ণয়টি আবার করেন এবং তারা তখন বের করে বলেছেন আলোর গতি হচ্ছে টু পয়েন্ট নাইন নাইন সেভেন ওয়ান জিরো ইনটু টেন জিরো পাওয়ার এইট মিটার বা সেকেন্ড. 

এই দুইজন বিজ্ঞানের নাম লিজা এবং দর্জি এবং তাদের এই পরীক্ষার পর পৃথিবী ধীরে ধীরে আরো আপডেট হতে গেলেও এবং নতুন নতুন ইনস্ট্রুমেন্ট আবিষ্কার হতে গেল এবং তারপর তাদের সাহায্যে নতুন করে আবার আলোর গতি নিয়ে নির্ণয় করা হয় এবং এর পরবর্তী উনিশশো তিরাশি সালে বিজ্ঞানীরা অত্যাধুনিক জিনিসপত্র ব্যবহার করে বিভিন্ন বড় বড় টেলিস্কোপ ব্যবহার করে আলোর পুনরায় একটি নির্ণয় বের করেন এবং তা হচ্ছে বর্তমানে আমরা যেটি ব্যবহার করে থাকি. সেই ইনটু টেনটু তে পাওয়ার eight মিটার বা second এবং আজ পর্যন্ত এর কোনো পরিবর্তন হয়নি এবং এটি বর্তমানে আলোর গতি. এবং বন্ধুরা এটিই ছিল আলোর গতি বের করার এক অবিশ্বাস্য ঘটনা এবং History. 

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

0 মন্তব্যসমূহ