My writing |
আত্মবিশ্বাস এটা না যে আমিই সবার থেকে বেস্ট. আত্মবিশ্বাস হলো এটা যে আমার নিজের তুলনা দ্বিতীয় কোনো ব্যক্তির সাথে করার কোনো প্রয়োজন নেই. আমি না কারোর উপরে না কারোর নিচে আমার একমাত্র প্রতিদ্বন্দ্বী আমি নিজে এটাই হলো আত্মবিশ্বাস যখন তোমার মাইন্ড সেট এরকম হয়ে যায় যেখানে কারো সাথে কোনো তুলনা নেই যেখানে তুমি অন্যের ভালো লাগার না নিজের ভালো লাগার কাজগুলো করো সেটাই হলো আত্মবিশ্বাস মনে করো ঘরে যখন আগুন লেগে যায়, তখন ঘুম থেকে ওঠার জন্য alarm ঘড়ি বা motivation এর প্রয়োজন পড়ে না. ঘুম এমনিই ভেঙে যায়. আর মানুষ এক লাফে উঠে যায়.
কারণ আগুন ভীষণ ভয়ংকর একটি জিনিস. আর এরকমই আগুন আমাদের ভিতরেও আছে. যা আমাদেরকে যেকোনো কিছু করতে বাধ্য করতে পারে. কিন্তু সমস্যা হলো সেটা ধুপ করে জ্বল উঠে, আবার ধুপ করে নিভে যায়. দীর্ঘ সময় আমরা সেই আগুনটা আমাদের ভিতরে জ্বালিয়ে রাখতে পারি না. সমস্যা এটা না যে কোনো কাজ করা ভীষণ কঠিন. সমস্যা হলো এটা আমাদের চাহিদা ভিশন কমজোর. মুশকিল সময়ে আমাদের জন্য আয়নার মতো হয়. যা আমাদের ক্ষমতা আর দক্ষতার সঠিক পরিমাপ দেখায়.
Risk |
জীবনে যদি risk ওঠানোর সাহস করে থাক তাহলেই জীবনে বড় কিছু করা সম্ভব হবে. আর যদি এই দুঃসাহসটি না করে থাকো, তাহলে অনেক বড়ো বড়ো স্বপ্ন দেখা বন্ধ করো. আর সাধারণ একটি জীবনের প্ল্যানিং তৈরী করো. সফলতা অসফলতা এগুলো তো শুধুমাত্র একটা শব্দ আসল জিনিস যেটা সেটা হলো কর্ম. সাধারণ আর অসাধারণের মধ্যে সব থেকে বড় পার্থক্য হলো সাধারণরা সেই জিনিসগুলো বেছে নেয় সহজ আর অসাধারণরা সেই জিনিস গুলো বেছে নেয় যেগুলো কঠিন অনেকবার তুমি শুনেছো যে জীবন এটা একটা খেলা।
তবে এই খেলাটাকে যদি তুমি একটি খেলোয়াড়ের মতো করে খেলো তাহলে তুমি এটাকে জিততে পারো, কিন্তু যদি তুমি এই খেলাটাকে একটি দর্শকের মতো দেখতে থাকো, তাহলে কেবল তালি বাজাতে পারো, আর আফসোস করতে পারো, কিন্তু জিততে পারো না, সফলতা তো তুমি পাবে এটা guarantee. এখন শুধু দেখার বিষয় হলো এটা যে তুমি তার জন্য কতটা মূল্য পরিস্থিতি তোমার জীবনের দিশা বদলে দেবে তার আগে তুমি ওঠো. সাহস দেখাও, আর নিজের বদলে ফেলো নিজেকে অবশ্যই মজবুত বানাও যাতে তুমি যেকোনো পরিস্থিতির মোকাবিলা করতে পারো তবে সেই সাথে নিজেকে ততটা নমনীয় রাখো যাতে প্রয়োজন পড়লে পরিস্থিতির অনুসা তুমি নিজেকে বদলে নিতে পারো.
আসল মজবুত তো আমরা তখন তৈরি হই. যখন জীবনে বারবার ঠোকর খাই নয়তো কোন কিছুর সাহারা ও সাহায্য তো আমাদের ভিতরে অলসতা এনে দেয়. বন্ধু প্রথমবারে পাওয়া ধোঁকা এটা তোমাকে সতর্ক করে দেয়. আর দ্বিতীয় বারে পাওয়া ধোঁকা তোমাকে শিক্ষা দিয়ে যায়. কিন্তু তৃতীয় বারে পাওয়া ধোঁকা তোমারই ভুল সিদ্ধান্তের পরিণাম হয়ে দাঁড়ায় তোমাকে একাই আগে এগোতে হবে লোক তখন তোমার পিছনে আসবে. মানব জীবন পাওয়া এটা এটা ভাগ্যের ব্যাপার আর মৃত্যু হওয়া এটা হলো সময়ের ব্যাপার. কিন্তু মৃত্যুর পরেও মানুষের মনে জীবিত থাকা এটা আমাদের কর্মের ব্যাপার.
Listen friend |
বন্ধু শোনো একটি কথা বলি একজন চা ওয়ালা যদি দেশের প্রধানমন্ত্রী হতে পারে তাহলে আমি কেনো পারবো না? একটা ছেলে যে জঞ্জাল সাফ করার কাজ করতো আর সে যদি বিশ্বের অন্যতম ক্রিকেটার হয়ে দেখাতে পারে তাহলে আমি কেনো পারবো না? একটা মানুষ কোনো ডিগ্রি ছাড়াই শুধু মাত্র পেট্রল পাম্পে কাজ করে ইন্ডিয়ার বেস্ট বিজনেসম্যান হতে পারে তাহলে আমি কেনো পারবো না? হাইস্কুলের বাস্কেট বল টিম থেকে বাদ দিয়ে দেওয়া পরেও যদি সে দুনিয়ার বেস্ট বাস্কেটবল প্লেয়ার হতে পারে তাহলে আমি কেনো পারবো না? কিছু লোক কলেজ ড্রপ আউট করার পর নিজের কোম্পানিতেই কলেজের টপারদের হায়ার করতে পারে তাহলে আমি কেনো পারবো না?
যাকে নিউজ পেপার কোম্পানি চাকরি থেকে বাদ দিয়ে দেয়. কারণ তার মধ্যে নাকি ক্রিয়েটিভিটি কম ছিল, আইডিয়া কম ছিল. সেই ব্যক্তিই যদি পরে মিকি মাউসের মত ক্যারেক্টার ক্রিয়েট করতে পারে তাহলে আমি কেনো পারবো না? একটা মানুষ যার গার্লফ্রেন্ড break up করে নেয় এবং তাকে সমস্ত সোশ্যাল site থেকে ব্লক করে দেয়. কিন্তু সেই ব্যক্তি পরে দুনিয়ার সব থেকে বড় সোশ্যাল networking site Facebook বানিয়ে দিতে পারে. তাহলে আমি কেনো পারবো না?
এক ব্যক্তি নিরানব্বই বার ফেল হবার পরেও হার না মেনে এক হাজার বারের মাথায় বালব আবিষ্কার করতে পারে তাহলে আমি কেনো পারবো না? দুবার business এ ফেল হবার পরে depression এ গিয়ে পরপর আট বার election এ হেরে গিয়ে নবার মাথায় আমেরিকার প্রেসিডেন্ট হতে পারে তাহলে আমি কেনো পারবো না? এক ব্যাক্তি যাকে নিজের কোম্পানি থেকে তাড়িয়ে দেওয়ার পরেও যদি apple এর মতো কোম্পানি গড়ে তুলতে পারে তাহলে আমি কেনো পারবো না? একটা মেয়ে যে বছর বয়েসে sexually abused হওয়ার পরেও দশ বছর বয়সে pregnant হওয়ার পরেও লোকাল টিভি শো থেকে বের করে দেওয়ার পরেও অস্কার জিততে পারে এবং কোটি কোটি টাকা income করতে পারে তাহলে আমি কেনো পারবো না?
jobless মেয়ে, যার স্বামী তাকে divorce দিয়ে দেয়. এবং তিন বছরের বাচ্চাটিকে মানুষ করার দায়িত্ব তার ওপরে চলে আসে. Depression এ যাওয়ার পরেও world এর সব থেকে বিখ্যাত নোবেল সিরিজ অর্থাৎ হ্যারি পটার লিখে ফেলে. যার সে কোটি কোটি টাকা income করছে. তার একদিনের income এ একটি লাম্বার গিনি কেনা যাবে. এক ব্যক্তি যার পুরো body paralyzed. চলাফেরা তো দূরের কথা, নিজের আঙুল পর্যন্ত নাড়াতে পারে না. সে যদি world এর ওয়ান অফ দা য়েস্ট সাইন্টিস্ট হতে পারে তাহলে আমি কেনো পারবো না?
তোমরা সব জিনিসই achieve করতে পারো যেটা তোমরা করতে চাও যার স্বপ্ন তোমরা দেখো. শুধু তার জন্য একটা আগুন দরকার, একটা স্পার্ক দরকার. Nothing is impossible. আর এই spark তোমাদের নিজেদের মধ্যে আছে. তুমি নিজেই দোষী, তোমার ফেল হবার জন্য. এখন তুমি যেখানে আছো, সেটা তোমার অতীতের কর্মের ফল. এবং কাল তুমি কোথায় পৌঁছাবে সেটা তোমার আজকের কর্মের ফল হবে. আমার তরফ থেকে সবাইকে অল দ্যা বেস্ট. আর তোমার মতামত কমেন্ট কোরে জানাও. সবাইকে ধন্যবাদ আল্লাহ হাফেজ
1 মন্তব্যসমূহ
yes so risk
উত্তরমুছুন