[২.৬] |
প্রশ্ন ১। যৌক্তিক বিভাগের তৃতীয় নিয়মটি কী ?
উত্তর : যৌক্তিক বিভাগের তৃতীয় নিয়মটি হলো- বিভক্ত উপজাতিগুলোর মিলিত ব্যস্তার্থ বিভাজ্য জাতিটির ব্যক্ত্যর্থের সমান হবে।
প্রশ্ন ২। যৌক্তিক বিভাগ কী?
উত্তর : কোনো একটি নীতি বা সূত্রের ওপর ভিত্তি করে একটি উচ্চতর জাতিকে তার অন্তর্ভুক্ত নিম্নতর জাতিতে বিভক্ত করার প্রক্রিয়াকে যৌক্তিক বিভাগ বলে।
প্রশ্ন ৩। দ্বিকোটিক বিভাগ কী?
উত্তর : যে বিভাগ প্রক্রিয়ায় কোনো জাতি বা শ্রেণিবাচক পদকে সরাসরি দুটি ভাগে ভাগ করা হয় যার একটি সদর্থক ও অন্যটি তার বিরুদ্ধে উপজাতি বা উপশ্রেণি তাকে দ্বিকৌটিক বিভাগ বলে।
প্রশ্ন ৪। অঙ্গগত বিভাগ কী ?
উত্তর : কোনো বিশেষ ব্যক্তি বা বস্তুকে তার বিভিন্ন অঙ্গে ভাগ করাকে অঙ্গগত বিভাগ অনুপপত্তি বলে।
প্রশ্ন ৫। যৌক্তিক বিভাগে পদের কোন দিকটিকে ভাগ করা হয়?
উত্তর : যৌক্তিক বিভাগে পদের ব্যস্তার্থকে ভাগ করা হয়।
প্রশ্ন ৬। যৌক্তিক বিভাগ প্রক্রিয়ায় একই সময়ে কয়টি মূলসূত্র অনুসরণ করা হয়?
উত্তর : যৌক্তিক বিভাগ প্রক্রিয়ায় একই সময়ে একটিমাত্র মূলনীতি অনুসরণ করা হয়।
প্রশ্ন ৭। অঙ্গগত বিভাগ কী?
উত্তর : অঙ্গগত বিভাগ হলো জাতিবাচক পদের পরিবর্তে কোনো বিশেষ ব্যক্তি বা বস্তুকে তার বিভিন্ন অঙ্গ-প্রত্যঙ্গে বিভক্ত করা।
প্রশ্ন ৮। গুণগত বিভাগ অনুপপত্তি কীভাবে ঘটে?
উত্তর : কোনো জাতি বা শ্রেণিবাচক পদের পরিবর্তে কোনো বিশেষ ব্যক্তি বা বস্তুকে তার বিভিন্ন গুণে বিভক্ত করলে গুণগত বিভাগ অনুপপত্তি ঘটে ।
প্রশ্ন ৯। দ্বিকোটিক বিভাগকে কেন নিখুঁত বিভাগ বলা হয়?
উত্তর : যৌক্তিক বিভাগের কোনো নিয়ম লঙ্ঘন ব্যতীত সম্পূর্ণ আকারগতভাবে সহজে বিভাগ প্রক্রিয়া সম্পন্ন করা হয় বিধায় দ্বিকোটিক বিভাগকে নিখুঁত বিভাগ করা হয়।
প্রশ্ন ১০। যৌক্তিক বিভাগের মূলকথা কি?
উত্তর : কোনো একটি গ্রহণযোগ্য মানদণ্ড বা নীতির ভিত্তিতে কোনো জাতি বা শ্রেণিবাচক পদকে তার বিভিন্ন উপজাতিতে বিন্যস্ত করাই যৌক্তিক বিভাগের মূলকথা।
প্রশ্ন ১১। কিসের ভিত্তিতে যৌক্তিক বিভাগ করা হয়
উত্তর : একটি গ্রহণযোগ্য মূলনীতি বা মানদণ্ডের ভিত্তিতে যৌক্তিক বিভাগ করা হয়।
প্রশ্ন ১২। যৌক্তিক বিভাগ কোন পদের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য?
উত্তর : যৌক্তিক বিভাগ জাতি বা শ্রেণিবাচক পদের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য।
0 মন্তব্যসমূহ