জেনে নিন কোমল পানীয়, জুস সম্পর্কে গুরুত্বপূর্ণ কিছু তথ্য..
কোমল পানীয় ও জুসে ফ্রুকটোজ কর্ন সিরাপ থাকে যা লিভার কোষের ক্ষতিসাধন করে লিভার সিরোসিস ও লিভার ক্যান্সারের ঝুঁকি বাড়িয়ে দেয়।
পাকস্থলীতে হাইড্রোক্লোরিক এসিডের কর্মক্ষমতা কমিয়ে দিয়ে হজম প্রক্রিয়াকে বাঁধাগ্রস্ত করে এবং পেটে গ্যাস জমা করে।
ডায়েট কোলাতে এসপারটেন থাকে যা স্নায়বিক জটিলতা সৃষ্টি করে এবং ক্যান্সারের ঝুঁকি বাড়িয়ে দেয়।
কোমল পানীয়তে প্রচুর ক্যালরি থাকে যা শিশুর মেদ স্থুলতা এবং ডায়াবেটিসকে ত্বরান্বিত করে।
শরীর থেকে প্রয়োজনীয় মিনারেল ও ক্যালসিয়াম বের করে দেয়।
এসব পানীয়তে প্রচুর পরিমাণে ফসফরিক এসিড থাকে যা দাঁতের এনামেল ক্ষয় করে দাঁতকে ফোকলা করে দেয়।
ফসফরিক এসিড খাদ্যনালীকে ঝলসে দেয়।
কিডনিতে পাথর জমা করে।
কোমল পানীয়তে প্রচুর পরিমাণে ক্যাফেইন থাকে যা অস্থিরতা, অনিদ্রা ও হার্টের অসুখ বাড়িয়ে দেয়।
কমনীয় নাম আর লোভনীয় বিজ্ঞাপনের আড়ালে মানবদেহে বিধ্বংসী রূপে লুকিয়ে থাকতে পারে বলে প্রথিতযশা চিকিৎসক এবং পুষ্টিবিদগন কোমল পানীয়কে "ডাইনির রস" নামে আখ্যায়িত করেছেন।
এতসব জানার পরেও কি আপনি কোমল পানীয় পান করবেন ,, আপনার পরিবার কে সাবধান করুন। ছোট বাচ্চা দের দূরে রাখুন,
ভালো লাগলে অবশ্যই শেয়ার করুন।
0 মন্তব্যসমূহ