১)পবিত্র অবস্হায় কুরআন স্পর্শ করা।(সূরা ওয়াকিয়া-৭৯)
২)কুরআনকে যথাযথ সন্মান করা।(সূরা যুখরুফ-৪৪)
৩)আনন্দের মাধ্যমে কুরআন তেলাওয়াত করা।(সূরা ইউনুছ -৫৮,সূরা রাদ-৩৬)
৪)প্রথমে আউযুবিল্লাহ পড়ে শয়তান থেকে আল্লাহর কাছে আশ্রায় প্রার্থনা করা।(সূরা নহল-৯৮)
৫)বিসমিল্লাহ্ পড়া।(সূরা নামল-৩০)
৬) কুরআন তেলাওয়াতে একাগ্রতা আনতে "রব্বি যিদনি ইলমা" পড়া।(সূরা ত্বহা-১১৪)
৭)ফজরের সময় কুরআন তেলাওয়াত করা উত্তম।(সূরা বনী ইসরাঈল-৭৮)
৮)তেলাওয়াতের সময় ফেরেস্তারা উপস্হিত থাকেন।(সূরা বনী ইসরাঈল-৭৮)
৯)বিশুদ্ধ ভাবে ও হক আদায় করে কুরআন তেলাওয়াত করা।(সূরা মুজ্জাম্মিল-৪)
১০)কুরআনকে তেলাওয়াতের সময় সহজ ভাবতে হবে।(সূরা ক্বামার-১৭)
১১)বিকৃত উচ্চারনে কুরআন তেলাওয়াত করা যাবেনা।(সূরা ইমরান-৭৮)
১২)কুরআন তেলাওয়াতে তাড়াহুড়া করা যাবেনা।(সূরা কিয়ামাহ-১৬-১৯)
১৩)কুরআন বানিয়ে পড়া যাবেনা।(সূরা হাক্কাহ-৪৭)
১৪)কুরআন তেলাওয়াত শ্রবনকারীরা চুপ থাকবে।(সূরা আরাফ-২০৪,সূরা আহকাফ-২৯)
১৫)কুরআন তেলাওয়াতের সময় হট্টোগোল করা যাবেনা। (সূরা হামীম সেজদাহ-২৬)
১৬)নামাজের মধ্যে কুরআন তেলাওয়াত মধ্যমভাবে হবে।(বনী ইসরাঈল-১১০)
১৭)কুরআন তেলাওয়াত করা ফরজ।(সূরা কাসাস-৮৫,সূরা আনকাবুত-৪৫)
১৮)কুরআন তেলাওয়াতকারির সামনে জোরেশোরে কথা বলা যাবেনা।(সূরা হুজরাত-২)
১৯)কুরআন যতটুকু সহজ ততটুকু তেলাওয়াত করা।(সূরা মুজ্জাম্মিল-২০)
২০)কুরআন তেলাওয়াতের সময় চোখে পানি আনতে হবে।(সূরা মায়েদা-৮৩)
২১)কুরআন তেলাওয়াতের মাধ্যমে ঈমান বৃদ্ধিপায়।(সূরা আনফাল-২)
২২)কুরআন নিয়ে অন্তরের তালা খুলে গবেষণা করতে হবে।(সূরা মুহাম্মাদ -২৪,সূরা সোয়াদ-২৯)
২৩)কুরআন তেলাওয়াতকারি ও কাফেরদের মধ্যে আল্লাহপাক পর্দাসৃষ্টি করেদেন।(সূরা বনী ইসরাইল-৪৫)
২৪)কুরআনের হক আদায় না করলে কিয়ামতে রাসুল সঃ মামলাদায়ের করবেন।(সূরা ফুরকান -৩০)
আল্লাহ তাআলা আমাদের সবাইকে পবিত্র কুরআন তিলাওয়াতের আদব মেনে কুরআন তিলাওয়াত করার তৌফিক দান করুক আমিন।
0 মন্তব্যসমূহ