আপনার অজানা তথ্য -- কাতুকুতু ' দিয়ে শাস্তি প্রদান

 


 ★ জোঁক

একটি জোঁক ২ থেকে ১৫ মিলিলিটার

রক্ত শুষতে পারে। সেই সঙ্গে মুখ থেকে

এক ধরনের লালা মিশিয়ে দেয় রক্তে।

যাতে হিরুডিন, ক্যালিক্রেইন, ক্যালিনের

মতো কিছু উৎসেচক থাকে। যা রক্তের দূষণ দূর

করতে সাহায্য করে।

জোঁক শরীরের পচনশীল অংশের দূষিত রক্ত দ্রুত শুষে নিয়ে নতুন রক্ত সঞ্চালনে সাহায্য করে৷ এমনকি, রক্তে শর্করার মাত্রাও নিয়ন্ত্রণে রাখে। 

জোঁকের শরীর থেকে ডেস্টাবিলেস নামে এক ধরণের প্রোটিন প্রবেশ করে মানুষের দেহে। যা বহু জেদি জীবাণুকে মেরে ফেলে।

জয়েন্ট পেইনেও দারুণ কাজ করে জোঁক থেরাপি। ব্যথার জায়গায় কিছুক্ষণ জোঁক রাখলে রক্ত সরবরাহের উন্নতি হয়!

 

★ আপনি জানেন কি ? 

গভীর সমুদ্রে বসবাসকারী Axolotl Salamander এমন এক প্রানি যাদের শরীরের কোন অংশ কেটে গেলে তা ৪৮ ঘন্টার মধ্যে পুনরায় তৈরি হয়ে যায় । একদল বিজ্ঞানী পরিক্ষার জন্য ল্যাবে একবার প্রানিটির দুইটি চোখই কেটে দিয়েছিলেন পরবর্তীতে ৪৮ ঘন্টার তা পুনরায় তৈরি হয়ে গিয়েছিল।

বর্তমানে প্রানিটির উপরে গবেষণা চলছে যাতে এই প্রানিটির হরমোন ব্যাবহার করে বিকালঙ্গ মানুষদের সুস্থ করা যায় ।


 ★ কাতুকুতু ' দিয়ে শাস্তি প্রদান ! 

ইতালিতে কারাবন্দীদের হাত পা বেঁধে , পায়ের তালুতে লবণ পানি মাখিয়ে দিয়ে সেখানে একটি ছাগল ছেড়ে দেওয়া হতো । 

ছাগল কারাবন্দীর পায়ের লবণ পানি চেটে খেয়ে পরিষ্কার করতো , আবার লবণ পানি মাখানো হতো । এভাবে ক্রমাগত চলতো নির্যাতন প্রক্রিয়া । 

আর কারাবন্দী হাসত হাসতে একসময় অচেতন হয়ে পড়তো ।


একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

0 মন্তব্যসমূহ