[C.B.1] |
একদম ব্যাসিক থেকে স্টাডি শুরু করা। ব্যাসিক মানে একদম ব্যাসিক,মূল বই ভিত্তিক পড়াশুনা। এটাকে সহজ ভাষায় ফাউন্ডেশন বলতে পারি। যার ব্যাসিক যত স্ট্রং তার পরীক্ষা তে ভালো করার চান্স তত বেশি,আর Admission ও যেহেতু একাডেমিক বই এর সিলেবাসেই হয়,তাই তার Admission এ ভালো করার চান্স ও শতভাগ।
উল্টোদিকে,যে শুধু সিলেবাসের পিছনে ছুটতে থাকে,ব্যাসিক এর দিকে গুরুত্ব দিলোনা,সে যতবারই বই শেষ করুক না কেনো, পরীক্ষা এই খারাপ করার চান্স শতভাগ।
ব্যাসিক স্ট্রং করার জন্য বইয়ের প্রতিটা টপিক ধরে ধরে বুঝে বুঝে পড়তে হবে।
ব্যাসিক ক্লিয়ার করে মূল বই শেষ করার পরের স্টেপ ই হলো বিগত বছর গুলোতে আসা সকল CQ & MCQ সলভ করা। তুমি যত বেশি প্রশ্ন সলভ করবে,তত বেশি আইডিয়া হবে প্রশ্ন সম্পর্কে,এবং এই প্রশ্ন সলভের ক্যাপাবিলিটি এক্সাম হলে অনেক বেশি হেল্প করবে।
অনেকক্ষেত্রে এক্সামে ডিরেক্ট টাইপ ই কমন পেয়ে যাবে। স্টাটিস্টিক্স বলে, মূল বই খুব ভালোভাবে শেষ করার পরেও শুধুমাত্র প্রশ্ন সলভ না করার কারণে স্টুডেন্ট দের রেজাল্ট খারাপ হতে দেখা গেছে এবং এটা খুবই বাস্তবচিত্র হয়ে উঠেছে বিগত বছর গুলোতে।
আমি বলব,এই প্রশ্ন সলভ পার্ট টা কমপ্লিট না করে কোনো স্টুডেন্ট এর পরীক্ষা র হলে বসা উচিত না।
ব্যাসিক ক্লিয়ার এবং Test Paper সলভ এর পরের ফাইনাল স্টেপ হলো মডেল টেস্ট দেওয়া। বার বার নিজের উইকনেস গুলা যাচাই করে নেওয়া। তোমার কতটুকু ব্যাসিক ক্লিয়ার হয়েছে,প্রশ্ন সলভ করতে যেয়ে কতটুকু আটকে যাচ্ছো,কেনো আটকে যাচ্ছো তার প্রতিটা ব্যাপার এই অংশে তোমরা অনুধাবন করতে পারবে।
যত বেশি এক্সাম দিবে,নিজের ভুল গুলো তত বেশি সমাধানের সুযোগ পাবে।
তাই আজ থেকে তোমার পথচলা টা হোক একটু ভিন্নভাবে,গোছানো ভাবে,
মনে রেখো,অগোছালো প্রস্তুতি শুধু মেন্টাল প্রেশারই বাড়ায় না,সময় অপচয় সহ রেজাল্ট খারাপের জন্য ও একমাত্র কারণ।
আর গোছানো প্রস্তুতির জন্য এই কথা গুলো ফলো করলে তুমি সব পরীক্ষায় এগিয়ে থাকবা অনেক বেশি।
• দৃষ্টি আকর্ষ : যদি আপনাদের কাছে আজকের এই পোস্ট ভাল লেগে থাকে তাহলে আপনাদের বন্ধুদের সাথে শেয়ার করতে পারেন। প্রয়োজনে এ রকম আরো post পেতে আমাদের follow করতে পারেন।
0 মন্তব্যসমূহ