সুস্থ থাকতে প্রতিদিন সূর্যমুখীর বীজ কেনো খাবেন ?


সূর্যমুখীর বীজ শরীরের নানা রোগ সারিয়ে তোলে ও নানাভাবে শরীরকে সুরক্ষিত রাখে।


ক্যান্সার প্রতিরোধকঃ

এই বীজে আছে উচ্চমানের ফাইটোস্টেরল ও লিগন্যানস যা ক্যান্সার প্রতিরোধক। এসব উপাদান শরীরে ক্যান্সারের কোষ তৈরি হতে দেয় না।


এন্টি ইনফ্লেমেটরি উপাদানঃ

সূর্যমুখীর বিচিতে রয়েছে উন্নতমানের ভিটামিন ‘ই’ যা এন্টি-অক্সিডেন্ট হিসেবে কাজ করে ও শরীরের বিভিন্ন অংশের জ্বালাপোড়া কমায়।

নিয়মিত এটি খেলে অস্টিওআর্থারাইটিস, অ্যাজমা ও বাতরোগ নিরাময় হয়।


হাড় শক্তিশালী করেঃ

হাড়ের সুস্থতার জন্য ম্যাগনেশিয়াম ও ক্যালশিয়াম দুটোই খুব জরুরি।

সূর্যমুখীর বিচি খনিজ পদার্থের খুব ভালো উৎস, তাই এটি সুস্থ হাড় গঠনে সহায়তা করে।


চুল পড়া রোধ করেঃ

সূর্যমুখীর বীজে রয়েছে ভিটামিন বি-৬ যা মাথার স্কাল্পে অক্সিজেন সাপ্লাই করে চুলপড়া রোধ করে ও স্বাস্থ্যোজ্জ্বল নতুন চুল জন্মাতে সাহায্য করে। এতে আরও রয়েছে কপার যা চুলের স্বাভাবিক রং ধরে রাখে।


কোলেস্ট্রল কমায়ঃ

এই বীজে রয়েছে ফাইটোস্টেরল যা রক্তের কোলেস্ট্রলের মাত্রা কমায়।


মানসিক স্বাস্থ্যঃ

সূর্যমুখীর বিচিতে রয়েছে ট্রিপটোফেন নামক এক প্রকার এমিনো এসিড যা শরীরে সেরেটোনিন উৎপাদনে সাহায্য করে। সেরেটোনিন হচ্ছে এমন একটি উপাদান যা ক্লান্তি, দুশ্চিন্তা ও হতাশা দূর করে।


বয়সের ছাপ দূর করেঃ

এতে আছে এন্টি-এজিং প্রপার্টিজ যা ত্বকে বয়সের ছাপ পড়তে দেয় না। এর মধ্যকার ভিটামিন ‘ই’ ও বিটা ক্যারোটিন ত্বককে তারুণ্যদীপ্ত করে ও ঔজ্জ্বল্য ধরে রাখে। বিটা ক্যারোটিন ত্বককে সূর্যের ক্ষতিকারক প্রভাব থেকে মুক্ত রাখে ও ভিটামিন ‘ই’ ত্বকে বলিরেখা পড়তে দেয় না।

ঘুম আমাদের জন্য অনেক গুরুত্বপূর্ণ । আপনি সারাদিন অনেক ঘটনা ঘটতে দেখেন ,অনেক মানুষের সাথে সাক্ষাত হয় আপনার । কিন্তু সব ঘটনা বা সব মানুষকে আপনি মনে করতে পারেনকি?

পারবেন না ,কারন আমাদের মস্তিষ্ক একটা যটিল যন্ত্র এ জানে আমাদের কোনটা প্রয়োজন আর কোনটা অপ্রয়োজনীয়|সবসময় মস্তিষ্ক কাটছাট করতে থাকে আমাদের ব্রেইন স্বরনশক্তিকে দুইটি ভাগে ভাগ করে কাজ করে,

একটি সর্টটার্ম মেমোরি

অন্যটি লংটার্ম মেমোরি

নাম শুনেই বুঝা যাচ্ছে কোন অংশের কি কাজ সর্টটার্ম মেমোরিতে জমা হয় সেসব তথ্য যেগুলো খুব অল্প সময়ের জন্য স্বরন রাখা প্রয়োজন যেমন বাজারের লিস্ট ।

অন্যদিকে লংটার্ম মেমোরিতেই আমাদের সব দরকারি তথ্য জমা হতে থাকে ,,আপনার ফোন নাম্বার,নাম,পরিচয় সব কিছুর জন্যই এই লংটার্ম মেমোরির ভূমিকা গুরুত্বপূর্ণ 

এবার আসি মস্তিষ্ক নামক যন্ত্রটার কথায় ,সেটার এত কাজ থাকে তাহলে তারতো ইকটু বিস্রামের প্রয়োজন আছে নাকি?আপনি যখন ঘুমিয়ে পরেন তখন আপনার সব ইন্দ্রিয় প্রায় কর্মহীন হয়ে থাকে ,এটাই মস্তিষ্কের বিস্রাম নেয়ার একমাত্র সময়,তবে পুরোপুরি বিস্রাম সে কখোনই নিতে পারোনা,কেননা সেটা হলেতো আপনিসহ বিস্রামে মানে rest in peace ,


এবার ভাবুন কম ঘুমিয়ে আপনি আপনার মস্তিষ্কের বিস্রামের সময়টাতে ব্যাঘাত ঘটাচ্ছেন,তাহলে মস্তিষ্কেরতো ক্ষতি হবেই!

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

0 মন্তব্যসমূহ