বিশ্বের সবচেয়ে জনপ্রিয় এনার্জি ড্রিংক রেড বুল কেন এত জনপ্রিয় alhadimedia 360

 

Red Bull

এনার্জি ড্রিঙ্কস ইন্ডাস্ট্রিতে শুরু থেকে নিজেদের আধিপত্য বজায় রেখেছে রেট বোল্ড. আর তাই বিশ্বের সবচেয়ে সুপরিচিত এবং সর্বাধিক বিকৃত এনার্জি ড্রিংসের খেতাবটি red bulle এর নামে. দুহাজার উনিশে red ball এর মোট সাত দশমিক পাঁচ বিলিয়ন ক্যাম্প বিক্রি হয়েছে যা প্রায় পুরো পৃথিবীর প্রত্যেকে গড়ে একটি করে red bull পান করার সমান. এর most valuable brand এর লিস্ট red bull আছে একাত্তর নাম্বারে. চব্বিশ দশমিক নয় শতাংশ মার্কেট শেয়ার নিয়ে USA র এনার্জি ড্রিংকস মার্কেটের রেড্ডি আছে শীর্ষ স্থানে.

 এছাড়াও আরও একশো টিরও বেশি দেশে red bull এর প্রায় সত্তর থেকে নব্বই শতাংশ মার্কেট শেয়ার.  Redbole এর ইতিহাস সম্পর্কে বলতে গেলে, দুজন ব্যক্তির নাম সুস্পষ্ট দৃশ্যমান. প্রথম ব্যক্তি হলেন খেয়াল you UVDA. উনিশশো তেইশ সালে থাইল্যান্ডের এক নিম্নবিত্ত পরিবারে জন্ম শিয়ালের. দারিদ্রতার মধ্যে ন্যূনতম শিক্ষা গ্রহণ করতে পেরেছিলেন . তিনি যখন প্রাপ্ত বয়স্ক হন তখন পরিবারের হাল ধরার জন্য তার বড় ভাইয়ের ঔষধ কেমিক্যালের দোকানে হিসেবে কাজ শুরু করেন. দীর্ঘদিন সেখানে কাজ করার পর তিনি বিভিন্ন প্রকার কেমিক্যাল এবং তার মার্কেটিং নিয়ে বেশ অভিজ্ঞতা অর্জন করে ফেলেন. 

তিনি তার নিজস্ব ফার্মাসিটিক্যাল কোম্পানি খোলার জন্য টাকা জমাতে শুরু করেন. অবশেষে উনিশশো বাষট্টি সালে তিনি টিসি ফার্মাসিটিক্যালস নামে একটি ওষুধ কোম্পানি খোলেন. তার পরের কয়েক বছর চালিয়েও তার ব্যবসা ভালোভাবে চালিয়ে যাচ্ছিলেন. সত্তরের দশকে চাইলেও খেয়াল করলেন থাইল্যান্ডের বেশিরভাগ এনার্জি ড্রিঙ্কসী অন্য দেশ থেকে আমদানি করা হতো. এমনকি থাইল্যান্ডের সবচেয়ে জনপ্রিয় এনার্জি ড্রিংকস লিপো ভিটান্টি আসতো জাপান থেকে. সে সময় বেশিরভাগ ড্রিঙ্কসই অন্য দেশ থেকে আমদানিকৃত হওয়ায় শুধুমাত্র উচ্চবিত্তজীর সামর্থ্য ছিল তা কিনে খাওয়া. 

এতে নিম্ন আয়ের মানুষরা অনেকটাই বঞ্চিত হত এই সকল drinks থেকে. চ্যালিও নিজেও একটি নিম্নবিত্ত পরিবারে বড় হওয়ায় তিনি তাদের কষ্ট অনুধাবন করতে পেরেছিলেন. তিনি নিম্ন আয়ের মানুষদের জন্য একটি লোকাল drinks বানানোর পরিকল্পনা করলেন. অবশেষ চালি ও বাজারের অন্যান্য drinks এর উপকরণ গুলি নিয়ে ভালোভাবে research করে নিজের একটি dress তৈরি করতে সক্ষম হলেন. এরপর চালিয়েও তার drinks এর জন্য একটি ভালো নাম খুঁজতে থাকলেন. যেহেতু energy drinks দেহের ক্লান্তি দূর করে শক্তির যোগান দিতে সহায়তা করে তাই তিনি এমন একটি নাম আর logo খুঁজছিলেন যা তার drinks এর জন্য একদম perfect হবে. 

অবশেষে তিনি তার drinks এর নাম দিলেন creating gym. ঠাঁই ভাষায় এর অর্থ দাঁড়ায় লাল শার্ট. drinks এর logo তেও দুটি ষাঁড়ের ছবি দৃশ্যমান ছিল, যা এখনো red bullet logo তে বিদ্যমান. চালিওনি যে একজন season হয়, কিভাবে তার drinks এর মার্কেটিং করতে হবে, সে ব্যাপারে তার ভালোই ধারণা ছিল. তিনি ব্যাংককের মতো শহরীয় অঞ্চলে তার advertise না করে থাইল্যান্ডের প্রদেশ অঞ্চলে advertising শুরু করলেন. তার অন্যতম একটি margin strategy ছিল local more high bench গুলোতে sponsor করা. নোয়াইথ হাই মূলত থাইল্যান্ডের সবচেয়ে জনপ্রিয় marshal art boxing.

 সত্তরের দশকে মোয়াই থাই আন্তর্জাতিক ভাবে বেশ জনপ্রিয়তা লাভ করতে থাকলে শিয়ালও সেই সুযোগটি হাতছাড়া করেনি. তিনি এর মাধ্যমে তার dreams এ ভালোভাবে প্রমাণ করতে সক্ষম হন. ধীরে ধীরে Thailand এ creating daring এর চাহিদা বাড়তে থাকে. উনিশশো সাতাত্তর সালে পর থাইল্যান্ডের সবচেয়ে জনপ্রিয় drinks এর তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে চলে যায় tradion. তার এক বছর পরেই লিপোভিটান টপকে প্রথম স্থানে চলে যায় চালিয়োর creating gym. এর বিপুল চাহিদা এবং জনপ্রিয়তার কারণে আশিয়ার দশকের মধ্যে creating dank অনেকটা থাইল্যান্ডের জাতীয় drinks এ পরিণত হয়ে যায়. 

এবার red bull এর সাথে জড়িত ব্যাক্তির কথা বলবো তিনি হচ্ছেন তিনি উনিশশো চুয়াল্লিশ সালে অস্ট্রিয়াতে জন্মগ্রহণ করেন উনিশশো বাহাত্তর সালে মার্কেটিং ডিগ্রী নিয়ে গ্রাজুয়েট করেন এবং তিনি কর্মজীবন শুরু করেন এখানে তিনি ডিটারজেন্ট মার্কেটিংয়ের কাজ করতেন. উনিশশো বিরাশি সালে ডিট্রিশ ব্যবসায়িক কাজে থাইল্যান্ড ভ্রমণ করেন. আসার পথে তার প্লেন জার্নিতে তিনি অনেকটা ক্লান্ত হয়ে পড়েন. তাই তিনি থাইল্যান্ডে নেমেই একটি এনার্জি ড্রিঙ্কস পান করেন. তিনি যে এনার্জি ড্রিংসটি পান করেছিলেন সেটি ছিল চ্যালিওর ক্রেটিং ডায়েন ড্রিংকস টি পান করার পর নিমেষেই ডিপ্রিচের ক্লার্ক দূর হয়ে যায় তিনি তারপর আরো বেশ কয়েকবার ড্রিঙ্কসটি পান করেন তার কাছে ড্রিঙ্কসটি এতটাই পছন্দ হয়ে যায় যে তিনি অস্ট্রিয়াতে import করার চিন্তা করেন. তাই তিনি চাইলে ওকে একসাথে ব্যবসা করার প্রস্তাব দেন.

 DTH চাচ্ছিলেন অস্ট্রিয়াতে একটি নতুন কোম্পানি গঠন করতে যাতে আন্তর্জাতিকভাবে creating din এ distribution করা হবে. চুরাশি সালে এবং চাইলেও এক হতে চুক্তি করেন. তারা দুজনেই পাঁচ লাখ ডলার করে ইনভেস্ট করে নতুন কোম্পানি গঠন করেন. দুজনেই কোম্পানির উনপঞ্চাশ পার্সেন্ট শেয়ার নিয়ে সমন মালিকানায় ছিলেন. যদিও বাকি দুই পার্সেন্ট ছিল র ছেলে চালেম ইউ বিদিয়ান নামে. চুক্তি মোতাবেক চায়ের কাজ ছিল থাইল্যান্ডের ক্রেটিং ডাইংএর প্রোডাকশন কাচ সামানো এবং ডিপিজির কাজ ছিল অস্ট্রিয়াতে নতুন কোম্পানির দেখাশোনা করা এবং তাদের drinks এর মার্কেটিং করা. 

যেহেতু ছিলেন তাই তার মার্কেটিং স্ট্যারেজে বেশ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে রেডগুলো সাফল্যের. উনিশশো চুরাশি সালে অস্ট্রিয়াতে নতুন কোম্পানি চালু হলেও তিনি সাথে সাথেই তাদের ড্রিংসকে বাজারজাত করেননি. তিনি বছর সময় নেন শুধু চিন্তা করতে কিভাবে এই ড্রিংস কে পারফেক্ট ভাবে মার্কিং করা যায়. তিনি ইউরোপিয়ানদের পছন্দের কথা বিবেচনা করে ড্রিংকসের টেস্টে কিছুটা পরিবর্তন আনেন. এছাড়াও ড্রিংকসের নামও পরিবর্তন আনেন তিনি. ব্যাঙ্ক থেকে নতুন ড্রিঙ্কসের নাম দেওয়া হয় red বোর্ড কিন্তু Redbule কে ইউরোপের, মার্কেটে অন্য সব drinks এর মত লঞ্চ করলে পেপসি এবং এর মতো কোম্পানি র সাথে কমপ্লিট করতে হতো.

 আর আপনি নিশ্চয় চাবেন না এরকম বড় কোম্পানি গুলোর সাথে প্রতিযোগিতায় নাম তাই detrech এক শ্রেণীর মানুষকে direct করতে যাচ্ছিলেন, যারা redbul কিনতে বেশি আগ্রহী হবেন. তিনি young generation কে তার টার্গেট customer বানালেন. তিনি কিছু student কে তার bar manager হিসেবে নিয়োগ দিলেন এবং এই brand manager দের প্রথম যেখানে তার ফ্রি তে, red bulle এর ক্যান বিতরণ করবে. এই সকল পার্টির মাধ্যমে red বুল ব্যবহার করে বেশ কিছু cocktail recipe তৈরি করা হতো যা বেশ জনপ্রিয়তা করে. এদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য god bomb jumping jack লিকুইক কোকেন ইত্যাদি.

 এছাড়াও বেশ কিছু স্টুডেন্ট তাদের বসন্ত এবং মিনিকুপারের একটি বড় can বসিয়ে adverising করেন আর তাই শুরু থেকেই red bulle ছিল একটি massive fit, উনিশশো সাতাশি সালে Redmi অস্ট্রিয়াতে লঞ্চ হওয়ার পর সে বছরে শুধুই অস্ট্রিয়াতে এক million এর ও বেশি Redbular জ্ঞান বিক্রি হয়. নব্বইয়ের দশকের শুরুতে red bowl ইউরোপের অন্যান্য দেশেও বাজারজাত করা হয় এবং প্রায় সব দেশে red bull জনপজলাভ করতে সক্ষম হয়. উনিশশো সাতানব্বই সালে Redmi US market এ প্রবেশ করে. ততদিনে প্রতিদিন এক মিলিয়ন ক্যাম্প বিক্রি করেছিল রেডবোল্ট. 

দুহাজার সালে মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলোতে red bull র রপ্তানি শুরু হয়ে যায়. এভাবে ধীরে ধীরে বিশ্বের সকল প্রান্তে red bull বেশ জনপ্রিয়তা এবং গ্রহণযোগ্যতা লাভ করতে শুরু করে. বিশ্বব্যাপী রেডগুলো যখন দ্রুত প্রসার হচ্ছিল তখন ডি ট্রিচ আর একটি নতুন মার্কেটিং ট্যাক্টিক নিয়ে আসেন. ডিপ্রিক ছিলেন একজন স্পোর্টস এনথোজিয়াস এবং পাইলট. তিনি অনুধাবন করতে পারছিলেন exchange sports গুলো খুব শীঘ্রই জনপ্রিয়তা লাভ করতে আর সেজন্যই ব্রিটিশ রেড বইয়ের প্রচারের জন্য একটি স্লোগান নিয়ে আসুন যেটি ছিল রেডবোল গির্জি উইংস. প্রায় বিশ বছর স্লোগানটি ব্যবহার করা হলেও হাস্যকর ভাবে red bull বাধ্য হয় তাদের এই স্লোগানটি পরিবর্তন করতে. 

বেঞ্জামিন Carriers নামে একজন customer দাবি করেন redmiverising করে তাদের drinks বিক্রি করছেন. কেননা তিনি দশ বছর ধরে red bull পান করছেন কিন্তু তার কোনো পাকা গজায়নি. এর জন্য জরিমানা হিসেবে red blue কে গুনতে হচ্ছে তেরো মিলিয়ন ডলার. ব্যাপারটা হাস্যকর হলেও খুবই সত্যি. উনিশশো একানব্বই সালের সাথে প্রথম স্পোর্টসের জগতে প্রবেশ করেন. তিনি রেডবল ফ্লুক ট্যাক নামে একটি স্পোর্টিং ইভেন্ট অর্গানাইজ করেন. যেখানে পৃথিবী বিভিন্ন প্রান্ত থেকে মানুষ এসে তাদের home made human power flying machine দিয়ে প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করবে. 

যদিও এই flying machine গুলো ভালোভাবে উঠতে পারতো না তবে এই event ই ছিল বিনোদনের একটি ভালো মাধ্যম. Flood tag এর সাফল্যের পর আরো বিভিন্ন স্পোর্টিং ইভেন্ট অরগানাইজ করা শুরু করে দেন এবং পুরোপুরিভাবে রেডবলকে স্পোর্টস এর সাথে কানেক্ট করে ফেলেন. বর্তমানে রেডবলের এডভেটাইজিং অনেকটা স্পোর্টস কেন্দ্রিক হয়ে গিয়েছে. বিভিন্ন স্পোর্টস ম্যান, স্পোর্টস কার এবং স্পোর্টিং স্পর্শ করে থাকে তারা. বিশেষ করে সকল এক্সচেঞ্জ স্পোর্সের সাথে জড়িত আছে রেডবোর্ড. প্রায় সব রকম এক্সচেঞ্জ স্পোর্সিসের স্পন্সও করে থাকে তারা. 

আর তাই উইন্ড সার্ফিং, ক্লিপ ড্রাইভিং, রক ক্লাইমিং, পাওয়ার বাকিং Air kicking এর মত আরো বেশ কিছু extreme sports গুলোতে দেখতে পাবেন red build এর logo টি. Infact extreme sports এর সাথে তারা এতটাই জড়িত যে exchange sports মানেই সেখানে red বলতে থাকবেই. তারা যে সকল sports এর সাথে জড়িত আছে তাদের উল্লেখযোগ্য ফুটবল, মোটরসাইকেল রেসিং, আইস হকি, মাউন্টেন বাইকিং, স্টেট বোর্ডিং, বাস্কেটবল ইত্যাদি. বর্তমানে রেড বোলার মোট পাঁচটি ফুটবল টিম আছে. জার্মানি, ইউএসএ এবং অস্ট্রিয়াতে তিনটি ফুটবল স্টেডিয়ামও আছে রেড বুলেট.

 তবে কয়েক বছর ধরে রেডবোর্ড বিভিন্ন স্পোর্টস এ ইনভেস্ট করে আসলেও তাদের মধ্যে সবচেয়ে আলোচিত ছিল ফার্মুলা ওয়ান রেসিং. পৃথিবীর অন্যতম ব্যয়বহুল স্পোর্টসের মধ্যে একটি হচ্ছে ফার্মোয়ান রেসি. সেখানেও রেড বুলার আছে দুটি টিম. তার মধ্যে একটি হচ্ছে রেডোরের সিনিয়র টিম রেডমুল রেসিং. যেটি দুহাজার চার সালের থেকে কিনে নে এবং আরেকটি হচ্ছে red bell এর Junior টিম Sudioria Torro Rose ও যেটি দুহাজার পাঁচ সালে মিনার্বি নামে একটি তালিয়ান রেসিং টিম থেকে কেনা হয়. সাধারণত junior টিম থেকে বেস্ট ড্রাইভারকে senior টিম এ promote করা থাকে. 

দুহাজার এগারো সালে রেডগুলার মোট মার্কেটিং মাল ছিল দুই দশমিক এক বিলিয়ন ডলার. যার এক তৃতীয়াংশই তারা ব্যয় করেছে তাদের ফর্মুল ওয়ান টিমের পিছনে. এছাড়াও রেড বুল বর্তমানে স্পোর্টস এর পাশাপাশি মিডিয়া business এর সাথে জড়িত আছেন. তাদের প্রায় সব সোশ্যাল platform এ রয়েছে অনেক follower. Red boul এর বিভিন্ন sporting event এর ভিডিও upload দেওয়া হয়ে থাকে তাদের সোশ্যাল মিডিয়া তে. তাদের কনটেন্ট গুলো এত extreme হয়ে থাকে যে অনেক সময় ধারণাই করা যায় না যে তারা কি event গুলোর মাধ্যমে red bow তে promote করছে? 

নাকি contain marketing করছে? তবে বলতেই হয় পরিবেশের সুরক্ষার কথা চিন্তা করেও কাজ করে যাচ্ছে writbul. তাদের মতে Redbul এর প্রত্যেকটি ক্যান একশো শতাংশ recycleble, একটি নতুন ক্যান তৈরির থেকে একটি ক্যান সাইকেল করলে পঁচানব্বই শতাংশ কম এনার্জি খরচ হয়. Recycle এর সুবিধার্থে, তারা তাদের drinks এ খুব হালকা অ্যালুমিম ক্যাম্প ব্যবহার করেছে. এতে করে যাবতীয় কাঁচামালও বেশি সাশ্রয় হচ্ছে. এছাড়াও redmul তাদের factory তে world প্রোডাকশন চালু করেছে যেখানে তারা একই ফ্যাক্টরিতে ক্যান ম্যানুফ্যাকচার এবং সাথে drinks, বোতল জাত করছে. 

এতে করে তার প্রতি ষোলো দশমিক দুই মিলিয়ন কিলোমিটার ও বেশি দূরত্বে ট্রাক ভ্রমণ সাশ্রয় করছেন. এছাড়াও এই ওয়ার্ল্ড প্রোডাকশনের জন্য প্রতিবছর চোদ্দ হাজার আটশো পঁয়তাল্লিশ টন কার্বন ডাই অক্সাইড নির্গমন রোধ করছে তারা. শুধু চায়না Redmol তাদের factory গুলোতে মোট নয় লক্ষ আশি হাজার ecocular ইনস্টল করেছে যা সাধারণ convention cooler থেকে পঁয়তাল্লিশ শতাংশ বেশি energy save করে. সর্বোপরি যাদের manufacture এ ব্যবহৃত মোট energy র আশি শতাংশই আসে renaiable resource থেকে. এতে করে বোঝাই যায় পরিবেশ রক্ষায় red bure আছে বেশ গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ. 

এ সকল কারণে সারা বিশ্বের সবচেয়ে সুপরিচিত এবং সর্বাধিক বিকৃত energy drinks. Red প্রথম লঞ্চ হওয়ার পর থেকে এখন পর্যন্ত মোট পঁচাত্তর বিলন ক্যান বিক্রি করতে সক্ষম হয়েছে. আর তাই সেলের দিক থেকেও red bull তাদের top competor moster energy থেকেও বেশ এগিয়ে আছে. US মার্কেটে যেখানে moster energy পনেরো দশমিক এক শতাংশ. সেখানে রেডবোলার মার্কেট শেয়ার, চব্বিশ দশমিক নয় শতাংশ. USA ছাড়াও অন্যান্য সকল দেশে এনার্জি ড্রিঙ্কস মার্কেটের শীর্ষে আছে রেডবল. বর্তমানে বিশ্বের একশো একাত্তরটি দেশের রে ষোলোটি বিভিন্ন flavor এর drinks পাওয়া যাচ্ছে.

 এদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য Redmi কোলা, Redbow Sugar ফ্রি, Redbol zero, Redbo summer edition, redbol ইত্যাদি. Redmi র বর্তমান brand value দশমিক নয় বিলিয়ন ডলার এবং রেভিনিউ ছয় দশমিক পাঁচ বিলিয়ন ডলার. রেড বোলার সকল ফ্যাক্টরিতে কর্মরত আছে বারো হাজারেরও বেশি কর্মী. পরিশেষে বলাই যায় রেডবলের এই সাফল্যে সবচেয়ে বড় অবদান যার তিনি হলেন DTH মতিসুজ red bull তৈরিতে বিশেষ অবদান রাখলেও creative marketing strategy র জন্যই redmul আজ এই আসতে পেরেছেন. দু হাজার বারো সালে চাল্লু মারা যাওয়ার সময় প্রায় পাঁচ বিলিয়ন ডলার নিয়ে তিনি বিশ্বের দুশো পাঁচতম ধনী ব্যক্তির তালিকায় ছিলেন.

 অপরদিকে ব্রিটিশ বাইশ দশমিক তিন বিলিয়ন ডলার নিয়ে বর্তমানে বিশ্বের সাতান্নতম তালিকায় নিজের নাম করে নিতে পেরেছেন. বাংলাদেশের বিভিন্ন সুপার মার্কেটে redmi বিক্রি হলেও তা সব জায়গায় খুব একটা দেখা যায় না. এর কারণ দেশীয় energy drinks গুলোর দামের তুলনায় redmol এর দাম অনেকটাই বেশি. যার ফলে অন্যান্য দেশের তুলনায় আমাদের দেশের redmi জনপ্রিয়তা অনেকটাই কম. তবে আপনারা অনেকে red bullet bridge দেখেছেন বা পানো করেছেন. তো আজ এই পর্যন্ত